কী বিচিত্রই না তাঁর অন্যকে নকল করার ভঙ্গি! হবু বরের রসবোধ নেই বলে হুট করেই বিয়ে ভেঙে দিতে চায়। এ রকম এক ভিডিওতে তাঁকে বলতে শোনা যায়, ‘আমি একটা লেহেঙ্গা পরেছিলাম। আমাকে পরির মতো লাগছিল। ভাবলাম হবু বরকে একটা ছবি পাঠাই, দেখি কী বলে। আমি একটা ছবি পাঠালাম, সে একটা থামস আপ পাঠাল! এ বিয়ে আমি করব না।’
‘দ্য ঝাকানাকা প্রজেক্ট’-এ এ রকম মজার সব ভিডিও পোস্ট করেন রাবা। চ্যানেলটি অনুসরণ করে ২ লাখ ৮১ হাজার লোক। এসবের স্বীকৃতিও পেয়েছিলেন রাবা। ২০২০ সালে ফোর্বসের এশিয়ার ৩০ বছরের কম বয়সী উদ্যোক্তা ও সমাজ পরিবর্তনকারীর (চেঞ্জমেকার) তালিকায় উঠে এসেছিল তাঁর নাম। ফোবর্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, রাবা খান সমাজের নানা বিষয়ে ব্যঙ্গাত্মক ভিডিও অনলাইনে প্রকাশ করে পরিচিতি পেয়েছেন। কথা ছিল বেশ কয়েকটি দেশে গিয়ে মানুষকে অনুপ্রাণিত করবেন তিনি। কিন্তু শুরু হয়ে গেল মহামারি! মানুষের মতো অপেক্ষার ঘরে ঢুকে গেল ‘থার্টি আন্ডার থার্টি’র প্রকল্প।
0 coment rios:
দয়া করে কোনো অশ্লীল শব্দ ব্যবহার করবেন না।